পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চীন ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তৈরি করেছে

ছবি
বন্ধুরা, বর্তমান সময়ে ভারতীয় বিমান বাহিনীর জন্য এক মহা সংকট নেমে এসেছে। যেখানে চীন ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তৈরির মাধ্যমে বিশ্বকে চমকে দিয়েছে, সেখানে ভারত নিজের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে হিমশিম খাচ্ছে। ভারতের ভবিষ্যৎ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? জানতে ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখুন। ভারতীয় বিমান বাহিনী সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে যা ভারতের সার্বভৌমত্বের জন্য এক বড় হুমকি নির্দেশ করছে। এই রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, যদি দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তবে ভারতের সামরিক শক্তির ভারসাম্যে একটি গুরুতর সংকট তৈরি হতে পারে। বর্তমান সময়ে ভারতীয় বিমান বাহিনীর যুদ্ধবিমানের সংখ্যা ১৯৬৫ সালের পর থেকে সবচেয়ে কম অবস্থায় পৌঁছেছে। যুদ্ধবিমানের এই সংকট তৈরি হওয়ার মূল কারণ হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়ার মতো প্রধান প্রতিরক্ষা সরবরাহকারীদের বিভিন্ন সরবরাহে বিলম্ব। ভারতীয় বিমান বাহিনী তার পুরনো মিগ-২১ যুদ্ধবিমান প্রতিস্থাপন করার জন্য তেজাস এমকে-২ জেট ফাইটারের ওপর নির্ভর করতে চেয়েছিল। তবে এর জন্য প্রয়োজন ১১০ কিলোনিউটন থ্রাস্ট উৎপাদনকারী শক্তিশালী ইঞ্জিন। এত শক্তিশালী ইঞ্জিন তৈরি করা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং এবং বর্...

চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রকাশিত

ছবি
বন্ধুরা, বর্তমান সময়ে ভারতীয় বিমান বাহিনীর জন্য এক মহা সংকট নেমে এসেছে। যেখানে চীন ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তৈরির মাধ্যমে বিশ্বকে চমকে দিয়েছে, সেখানে ভারত নিজের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে হিমশিম খাচ্ছে। ভারতের ভবিষ্যৎ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? জানতে ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখুন। ভারতীয় বিমান বাহিনী সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে যা ভারতের সার্বভৌমত্বের জন্য এক বড় হুমকি নির্দেশ করছে। এই রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, যদি দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তবে ভারতের সামরিক শক্তির ভারসাম্যে একটি গুরুতর সংকট তৈরি হতে পারে।

লোহাগাড়ায় লোকালয় বিপন্ন প্রজাতির চিতা বিড়াল উদ্ধার।

চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় বিপন্ন প্রজাতির একটি চিতা বিড়াল উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকালে বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য রেঞ্জের একটি টিম উপজেলার চুনতি বাজার এলাকায় নির্মাণাধীন এক ভবন থেকে চিতা বিড়ালটি উদ্ধার করে।  জানা গেছে, নির্মাণাধীন ভবনে চিতা বিড়ালটি দেখতে পেয়ে বনবিভাগে খবর দেন। পরে বনবিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল থেকে চিতা বিড়ালটি উদ্ধার করে চুনতি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য রেঞ্জে আনা হয়। চুনতি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা মাহমুদ হোসেন জানান, উদ্ধারকৃত চিতা বিড়ালটির আবাসস্থল সাধারণত ঝোপঝাড়। নির্মাণাধীন ভবনের পাশে ঝোপঝাড় ছিল। সেগুলো পরিষ্কার করায় প্রাণীটি বাসস্থান হারা হয়ে গেছে। বিপন্ন প্রজাতির হলেও চুনতি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে চিতা বিড়ালের দেখা মেলে। ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের রক্ষিত বন্যপ্রাণীর তালিকার তফসিল-১ অনুযায়ী এই প্রজাতিটি সংরক্ষিত। তিনি আরও জানান, চিতা বিড়াল হচ্ছে ফেলিডি পরিবারের আকারে ছোট ও প্রায় পোষা বিড়ালের সমান একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী। এই প্রজাতির বিড়ালের মাথাসহ দেহের আকার ৬০ থেকে ৬৬ সেন্টিমিটার, লেজ মাথাসহ দেহের দৈর্ঘ্যের চেয়ে সামান্য ...