News Web Info - Bangla News

গ্রুপপর্বে কোনো ম্যাচ না জিতেই সেমিফাইনালে উঠল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব–১৭ দল। গ্রুপপর্বে ভারতের বিপক্ষে হার আর মালদ্বীপের সঙ্গে ড্র করেছিল বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে শেষ মুহূর্তের গোলে হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচে মালদ্বীপের বিপক্ষে ১-১ ড্র করেছিল সাইফুল বারীর দল। 📰 বিস্তারিত জানতে👉ক্লিক করুন 👈

  প্রতিদিন ডিম খাওয়ার কিছু অপকারিতাও রয়েছে। এখানে ২০টি উল্লেখযোগ্য অপকারিতা তুলে ধরা হলো: 1. **কোলেস্টেরল বৃদ্ধি**: ডিমের কুসুমে উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল থাকে, যা রক্তের কোলেস্টেরল বাড়াতে পারে³. 2. **হার্টের সমস্যা**: অতিরিক্ত ডিম খেলে হার্টের অসুখের ঝুঁকি বাড়তে পারে³. 3. **ডায়াবেটিসের ঝুঁকি**: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অতিরিক্ত ডিম খাওয়া ক্ষতিকর হতে পারে³. 4. **কিডনি সমস্যা**: কিডনি রোগীদের জন্য ডিমের কুসুম খাওয়া ক্ষতিকর হতে পারে³. 5. **অ্যালার্জি**: কিছু মানুষের ডিমে অ্যালার্জি হতে পারে⁴. 6. **ওজন বৃদ্ধি**: অতিরিক্ত ডিম খেলে ওজন বাড়তে পারে⁴. 7. **পেটের সমস্যা**: খালি পেটে ডিম খেলে পেটের সমস্যা হতে পারে⁵.

প্রতিদিন ডিম খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। এখানে ২০টি উল্লেখযোগ্য উপকারিতা তুলে ধরা হলো: ০১. ডিম প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস, যা পেশি গঠনে সহায়ক। ০২. ডিমে থাকা লুটেইন এবং জেক্সানথিন চোখের জন্য উপকারী। ০৩. ডিম খেলে দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকে, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। ০৪. ডিমে থাকা কোলাইন মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে। ০৫. ডিমে থাকা ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করে। ০৬. ডিমে থাকা ভিটামিন এ, বি১২ এবং সেলেনিয়াম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ০৭. ডিমে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হার্টের জন্য উপকারী। আপনি কি প্রতিদিন ডিম খান? যদি হ্যাঁ, তাহলে কোন উপকারিতাটি আপনার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়?

  যদিও কমলা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে, তবে অতিরিক্ত কমলা খাওয়ার কিছু অপকারিতাও থাকতে পারে। এখানে কমলা খাওয়ার ২০টি সম্ভাব্য অপকারিতা তুলে ধরা হলো: ০১. কমলার অ্যাসিড পেটের অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সমস্যা বাড়াতে পারে। ০২. কমলার অ্যাসিড দাঁতের এনামেল ক্ষয় করতে পারে। ০৩. অতিরিক্ত কমলা খেলে পেট ফাঁপা হতে পারে। ০৪. কমলায় থাকা ফাইবার অতিরিক্ত খেলে ডায়রিয়া হতে পারে। ০৫. কমলায় থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ কমাতে পারে, যা কখনো কখনো ক্ষতিকর হতে পারে। ০৬. কমলায় থাকা কিছু উপাদান অ্যালার্জির কারণ হতে পারে। ০৭. কমলার সাইট্রিক অ্যাসিড মাইগ্রেনের সমস্যা বাড়াতে পারে। যদিও কমলা খাওয়ার উপকারিতা অনেক, তবে পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।

  কমলা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। এখানে কমলা খাওয়ার ২০টি উপকারিতা তুলে ধরা হলো: ০১. কমলায় প্রচুর ভিটামিন সি থাকে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ০২. কমলায় থাকা পটাশিয়াম হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।  ০৩. কমলার ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে। ০৪. কমলায় ক্যালোরি কম থাকে এবং ফাইবার বেশি থাকে, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। ০৫. কমলায় থাকা ফাইটোকেমিক্যাল ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। ০৬. কমলায় থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ০৭. কমলায় থাকা সিট্রিক অ্যাসিড কিডনির পাথর গঠনে বাধা সৃষ্টি করে। কমলা খাওয়ার উপকারিতা অনেক, তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কমলা রাখা উচিত।

  লেবু খাওয়ার কিছু অপকারিতাও রয়েছে। এখানে লেবু খাওয়ার ২০টি সম্ভাব্য অপকারিতা তুলে ধরা হলো: ০১. লেবুর অ্যাসিড দাঁতের এনামেল ক্ষয় করতে পারে। ০২. অতিরিক্ত লেবু খেলে পেট ফাঁপা হতে পারে। ০৩. লেবুর অ্যাসিড গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। ০৪. লেবুর রস মুখের আলসার বাড়াতে পারে। ০৫. লেবুর রস সরাসরি ত্বকে লাগালে জ্বালা হতে পারে। ০৬. লেবু পানি বেশি খেলে অতিরিক্ত মূত্রত্যাগ হতে পারে। লেবু খাওয়ার উপকারিতা যেমন আছে, তেমনি কিছু অপকারিতাও রয়েছে। তাই লেবু খাওয়ার সময় পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।

  লেবু খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। এখানে লেবু খাওয়ার ০৭ টি উপকারিতা তুলে ধরা হলো: ০১. লেবুর রস শরীর থেকে টক্সিন দূর করে এবং বদহজম ও বুক জ্বালার সমস্যা সমাধান করে। ০২. লেবুর মধ্যে থাকা অ্যাবসরবিক অ্যাসিড ক্ষতস্থান দ্রুত সারাতে সাহায্য করে। ০৩. লেবু পানি শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় পদার্থ বের করতে সাহায্য করে। ০৪. লেবুর মধ্যে থাকা ভিটামিন সি সর্দি-কাশির সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। ০৫. লেবুতে থাকা ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বকের বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে। ০৬. লেবু খেলে শরীরে পজিটিভ এনার্জি বাড়ে এবং মুড ভাল রাখতে সাহায্য করে। ০৭. লেবু শরীরের পিএইচ ব্যালান্স সঠিক রাখতে সাহায্য করে।

কলা খাওয়া সাধারণত উপকারী হলেও, অতিরিক্ত কলা খাওয়ার কিছু অপকারিতা থাকতে পারে। এখানে ২০টি উল্লেখযোগ্য অপকারিতা স্টেপ বাই স্টেপ দেওয়া হলো: 1. **ওজন বৃদ্ধি**: অতিরিক্ত কলা খেলে ওজন বাড়তে পারে। 2. **রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি**: কলায় প্রাকৃতিক চিনি থাকে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াতে পারে। 3. **অ্যালার্জি**: কিছু মানুষের কলায় অ্যালার্জি হতে পারে। 4. **পেটের সমস্যা**: অতিরিক্ত কলা খেলে পেটের সমস্যা হতে পারে, যেমন ডায়রিয়া। 5. **অ্যাসিডিটি**: কলা খেলে অ্যাসিডিটি বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। 6. **ত্বকের সমস্যা**: কলায় থাকা রাসায়নিক উপাদান ত্বকের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। 7. **দাঁতের সমস্যা**: কলার প্রাকৃতিক চিনি দাঁতের ক্ষতি করতে পারে। 8. **পুষ্টির ভারসাম্যহীনতা**: অতিরিক্ত কলা খেলে অন্যান্য পুষ্টিকর খাবারের অভাব হতে পারে। 9. **রক্তচাপ বৃদ্ধি**: কলায় থাকা প্রাকৃতিক চিনি রক্তচাপ বাড়াতে পারে। 10. **হজমের সমস্যা**: অতিরিক্ত কলা খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। 11. **পানিশূন্যতা**: কলা খেলে শরীরে পানির অভাব হতে পারে। 12. **কিডনির সমস্যা**: অতিরিক্ত কলা খেলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। 13...

কলা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। এখানে ২০টি উল্লেখযোগ্য উপকারিতা স্টেপ বাই স্টেপ দেওয়া হলো: 1. **শক্তি বৃদ্ধি**: কলায় প্রাকৃতিক শর্করা থাকে যা দ্রুত শক্তি প্রদান করে। 2. **হজমের উন্নতি**: কলায় থাকা ফাইবার হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে। 3. **রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ**: কলায় পটাসিয়াম থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে¹²। 4. **হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো**: পটাসিয়াম হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে²। 5. **ওজন নিয়ন্ত্রণ**: কম ক্যালোরি এবং উচ্চ ফাইবারের কারণে ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। 6. **ত্বকের যত্ন**: কলায় থাকা ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। 7. **অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ**: কলায় আয়রন থাকে যা রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে। 8. **মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি**: কলায় থাকা ভিটামিন বি৬ মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে¹। 9. **কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ**: ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সহায়ক। 10. **হাড়ের স্বাস্থ্য**: কলায় ক্যালসিয়াম থাকে যা হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখে²। 11. **ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ**: রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে²। 12. **মাইগ্রেন প্রতির...

আম খাওয়া সাধারণত উপকারী হলেও, অতিরিক্ত আম খাওয়ার কিছু অপকারিতা থাকতে পারে। এখানে কিছু সাধারণ অপকারিতা উল্লেখ করা হলো: 1. **ওজন বৃদ্ধি**: অতিরিক্ত আম খেলে ওজন বাড়তে পারে। 2. **রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি**: আমে প্রাকৃতিক চিনি থাকে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াতে পারে। 3. **অ্যালার্জি**: কিছু মানুষের আমে অ্যালার্জি হতে পারে। 4. **পেটের সমস্যা**: অতিরিক্ত আম খেলে পেটের সমস্যা হতে পারে, যেমন ডায়রিয়া। 5. **অ্যাসিডিটি**: আম খেলে অ্যাসিডিটি বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। 6. **ত্বকের সমস্যা**: আমে থাকা রাসায়নিক উপাদান ত্বকের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। 7. **দাঁতের সমস্যা**: আমের প্রাকৃতিক চিনি দাঁতের ক্ষতি করতে পারে। 8. **পুষ্টির ভারসাম্যহীনতা**: অতিরিক্ত আম খেলে অন্যান্য পুষ্টিকর খাবারের অভাব হতে পারে। 9. **রক্তচাপ বৃদ্ধি**: আমে থাকা প্রাকৃতিক চিনি রক্তচাপ বাড়াতে পারে। 10. **হজমের সমস্যা**: অতিরিক্ত আম খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। 11. **পানিশূন্যতা**: আম খেলে শরীরে পানির অভাব হতে পারে। 12. **কিডনির সমস্যা**: অতিরিক্ত আম খেলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। 13. **লিভারের সমস্যা**: আমে থাক...

আম একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু ফল। এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। এখানে আমের ২০টি উপকারিতা ধাপে ধাপে তুলে ধরা হলো: 1. **অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ**: আমে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক। 2. **ভিটামিন সি**: আমে উচ্চ মাত্রার ভিটামিন সি থাকে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 3. **কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ**: আমে থাকা ফাইবার এবং প্যাকটিন রক্তে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। 4. **ত্বকের জন্য উপকারী**: আম ত্বককে ভিতর থেকে পরিষ্কার রাখে এবং উজ্জ্বলতা বাড়ায়। 5. **হিটস্ট্রোক প্রতিরোধ**: আম শরীরকে শীতল রাখে এবং হিটস্ট্রোক থেকে রক্ষা করে। 6. **হজমশক্তি বৃদ্ধি**: আমে থাকা এনজাইম প্রোটিন ভেঙে হজমে সহায়ক। 7. **রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ**: আমে থাকা পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়ক। 8. **দৃষ্টিশক্তি উন্নত**: আমে থাকা ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। 9. **রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ**: আমে থাকা আয়রন রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সহায়ক। 10. **হাড়ের স্বাস্থ্য**: আমে থাকা ক্যালসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। 11. **ওজন নিয়ন্ত্রণ**: আমে ক্যালোরি কম থাকে যা ওজন নিয়ন্ত্রণ...